- Tanjir Ahmed Joyনবাগত
- Posts : 1
স্বর্ণমুদ্রা : 1115
মর্যাদা : 10
Join date : 2021-06-12
"ঢিল"
Sat Jun 12, 2021 1:27 pm
................"ঢিল"..................
হোস্টেলে উঠার পর আজ এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে। বিকেল বেলায় রুমমেটরা সবাই হাসি,মজা করছে। কিন্তু আমার মন খারাপ, আব্বু-আম্মু দেখা করতে এসেছিলেন। চলে যাওয়ার পর মন টা বিষণ্ণ হয়ে উঠেছে। ভাবলাম অনেকদিন কবিতা লিখি না,আজকে একটু চেষ্টা করি।ডায়রিটা নিয়ে বসলাম, দু তিনটে লাইন লিখলাম ..........
আকাশটা ছিল রৌদ্রনীল
চোখের কোণে স্বপ্নের ঝিল
বালুকা বেলার বালুকণায়
মনের ভেতর বেদনা খেলায়...
মনের ভাবগুলো প্রকাশের অন্তরায় বাধা প্রাপ্ত হলাম হঠাৎ রুমমেট দের হস্তক্ষেপে। রুমমেটরা ঘিরে ধরল, এতক্ষণ কি লিখলাম সেটা জানার আগ্রহের ব্যাপকতায় আমি বাধ্য হয়ে পৃষ্ঠাটা ছিঁড়ে এক ঢিলে জানালা দিয়ে একদম বাইরে ফেলে দিলাম, উপলব্ধি করলাম রাস্তায় গিয়ে পড়েছে। মনে কষ্ট নিয়ে সেদিনকার মতো আমার কবি প্রতিভাকে হিমাগারে রেখে দিলাম।
(পরদিন) আজ নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন, রাত জেগে পড়া এবং কলেজের ক্লান্তিতে মন অবসাদগ্রস্থ হয়ে আছে ।
বিছানাতে একটু nap নেয়ার জন্য যেই শরীরটা এলিয়ে দিয়েছি হঠাৎ তীব্র শব্দে তন্দ্রা ছুটে গেল, দেখলাম বিছানাতে একটা মোটামুটি ভাল সাইজের পাটকেল পরে আছে ।কোনো বেরসিক বা পাগল মানুষ আমার জানালাতে ঐ সুদৃশ্য সাইজের পাটকেল টি মেরেছেন, আল্লাহর কাছে অশেষ শুক্রিয়া যে ঐ মানুষের কৃতকর্মের ফল আমার মাথা কে দিতে হয়নি । এক ঝটকায় বিছানা ছেড়ে উঠলাম, জানালা দিয়ে উপর - নিচ, ডান - বাম তাকালাম, কোনো জনমানব নাই রাস্তায়। অবাক নয়নে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলাম, হতবাক হয়ে আবার বিছানায় বসলাম । বন্ধুরা তখনো এসে পৌছয়নি, যখন আসলো তখন ওদের সাথে share করলাম, ওরা হাসি ঠাট্টা করল,বলল দেখ কোনো মেয়ে "signal" দিল কি না।ঐ দিনের জন্য মোটা মুটি ভাল ভয় পেয়েছিলাম।
কিন্তু ঐ দিনের পর প্রতিদিন একই সময়ে ঢিল আসতে লাগল।আমি দৌড়ে জানালার কাছে যেতাম, কিন্তু কাউকে দেখতাম না। কয়েকদিন জানালার পাশে বসে অপেক্ষা করেছি, কিন্তু আমি জানালার পাশে থাকলে ঢিল আসেনা ।যেই সরে যাই তখনি ঢিল আসে।এক সময় ব্যাপারটা হয়ে উঠলো ভৌতিক ও সহ্যের ঊর্ধ্বে । হোস্টেল সুপার স্যার কে বলে রুমটাই change করে ফেললাম । দুই এক দিন পর ঐ রুম এর নতুন বাসিন্দা দের জিজ্ঞেস করলাম ঢিল আসে নাকি, ওরা বলল প্রথম কয়েক দিন আসতো, কিন্তু এখন আর আসেনা । ব্যাপারটা অদ্ভুত ঠেকল ।এভাবে কিছুদিন অতিবাহিত হল। তারপর একদিন বৃষ্টির দিন শুক্রবার হোস্টেল থেকে gate pass নিয়েছি তিন/চার ঘন্টার, কলাবাগান থেকে মতিঝিল যাচ্ছি কাকুর বাসায়। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিতে যাত্রা বিরতি দিতে ইচ্ছে করল, শাহবাগে রাস্তার পাশে ফুটপাতে হাটছি এবং বৃষ্টি উপভোগ করছি। ঝিরি ঝিরি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে গুন গুন করছি ..........
আমার সারাটা দিন, মেঘলা আকাশ
বৃষ্টি তোমাকে দিলাম .....
শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যা টুকু
তোমার কাছে চেয়ে নিলাম ।
এমন সময় হঠাৎ সামনে এক অপ্সরীর অবতরণ,যাকে আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারবোনা। ভাবলাম বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর টর হয়ে গেছে তাই মরিচীকা দেখছি। সালোয়ার কামিজ পড়া মেয়েটা দেখি ড্যাব ড্যাব করে চেয়ে আছে আমার দিকে, আমি চোখ কচলিয়ে তাকালাম, দেখি ....... না মেয়েটি বাস্তবিক জীবনের অংশ আমার কল্পনা নয়। মেয়েটির চোখে মুখে রাগ দেখে ভয় পেয়ে গেলাম, আশে পাশে তাকালাম, আমাকেই রাগ দেখাচ্ছে কিনা sure হতে পারলাম না। কিন্তু মেয়েটি যখন ধমকে বলে উঠল, "এই যে ......আপনি পাইছেন টা কি?" আমি বিস্মিত হয়ে বোকার মতো, জিজ্ঞেস করলাম.. "আমাকে বলছেন? মেয়েটি বলল,,"জ্বী, আপনাকে বলছি "....আমি বিহ্বল দৃষ্টিতে চেয়ে আছি এবং পরের attack এর জন্য মনে মনে প্রস্তুতি নিচ্ছি। "এভাবে কি দেখছেন? থাপ্পর মেরে আপনার সব দাঁত ফেলে দেব, বাঁদড় একটা"। কোনো কস্মিন কালেও এত্তো অপমানিত হয়েছি কি না, আমার স্মৃতির পর্দা থেকে মনে করতে পারলাম না। আমি প্রায় কাদোঁ কাদোঁ স্বরে বললাম "আপু আমি কি কিছু করেছি? ", তারপর যা ঘটল খাটি বাংলায় বললে, আমার ভাব প্রকাশে সুবিধা হয়, কথাটা হচ্ছে আমি আমার বাপের জন্মেও এরকম কিছুর সম্মুখিন হবো ভাবিনি।কোনো মেয়ের হাতে যে এত্তো জোর থাকে তা কখনো বুঝিনি। চোখের পানি যখন ছলছল অবস্থায় মেয়েটি আমাকে বলল, "আপু বললেন কেন"?আমি কি আপুর মতো দেখতে!!!!! আমি বিষণ্ণ ও বিরহে ভরা হৃদয় নিয়ে বললাম "তাহলে কি বলব?"...আরো বললাম "সত্যি আমি কিছু করিনি, promise"। উত্তর হিসেবে যা পেলাম তা কাম্য ছিলনা, মেয়েটি আমাকে ভেঙ্গিয়ে বলল, "ইস্ .. আমি কিছু করিনি, নেকা...ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না।" "কিন্তু মেয়েদের কবিতা লিখে ঢিল দিতে পারে "।আমি বললাম "সত্যি আমি কখনো কাউকে ঢিল দেই নাই, স্বপ্নেও না। " তখন মেয়েটি তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে একটি দোমড়ানো মোচড়ানো কাগজ আমার হাতে দিল । খুলে দেখি, আমার অসমাপ্ত কবিতাখানি.....
আকাশটা ছিল রৌদ্রনীল .........
এটা আমার জানালা দিয়ে ফেলা সেই কাগজখানি। আমি অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম, আপনির এটা পেলেন কই । মেয়েটি বলল "ইস্ ...ঢং, আপনি ই তো আমাকে ঢিল দিলেন ।
আমি বললাম, "সত্যি বলছি, আমি শুধু ফেলেছিলাম, আপনাকে ঢিল মারিনি। মেয়েটি বলল "আমি কিন্তু ইচ্ছে করেই আপনাকে ঢিল মারতাম ।
আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, ওহো হো,আপনি ই সেই ঢিল ওয়ালী ভূত । মেয়েটি হেসে উঠে বলল,"ভূত না পেত্নী "।,আপনি কিন্তু খুব ভাল কবিতা লিখেন, কিন্তু কবিতাটা শেষ করেননি কেন ?আমি বললাম "সুযোগ হয়নি "। মেয়েটি আব্দার এর স্বরে বলল,আমার জন্য একটা কবিতা লিখবেন?
আমি বললাম, লিখতে পারি যদি আমার সাথে বৃষ্টিতে হাঁটেন?মেয়েটি বলল,"আমি রাজি, ....দুজন একই দিকে হাঁটতে শুরু করলাম, হঠাৎ সে বলল,রুম change করলেন কেন? আমি বললাম পেত্নীর ভয়ে " মেয়েটি হা হা হা করে হেসে উঠল,, কারো হাসি এতো সুন্দর হয়ে কিভাবে বলেনতো?
বি.দ্র. নাম অজানাই থাক ।
হোস্টেলে উঠার পর আজ এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে। বিকেল বেলায় রুমমেটরা সবাই হাসি,মজা করছে। কিন্তু আমার মন খারাপ, আব্বু-আম্মু দেখা করতে এসেছিলেন। চলে যাওয়ার পর মন টা বিষণ্ণ হয়ে উঠেছে। ভাবলাম অনেকদিন কবিতা লিখি না,আজকে একটু চেষ্টা করি।ডায়রিটা নিয়ে বসলাম, দু তিনটে লাইন লিখলাম ..........
আকাশটা ছিল রৌদ্রনীল
চোখের কোণে স্বপ্নের ঝিল
বালুকা বেলার বালুকণায়
মনের ভেতর বেদনা খেলায়...
মনের ভাবগুলো প্রকাশের অন্তরায় বাধা প্রাপ্ত হলাম হঠাৎ রুমমেট দের হস্তক্ষেপে। রুমমেটরা ঘিরে ধরল, এতক্ষণ কি লিখলাম সেটা জানার আগ্রহের ব্যাপকতায় আমি বাধ্য হয়ে পৃষ্ঠাটা ছিঁড়ে এক ঢিলে জানালা দিয়ে একদম বাইরে ফেলে দিলাম, উপলব্ধি করলাম রাস্তায় গিয়ে পড়েছে। মনে কষ্ট নিয়ে সেদিনকার মতো আমার কবি প্রতিভাকে হিমাগারে রেখে দিলাম।
(পরদিন) আজ নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন, রাত জেগে পড়া এবং কলেজের ক্লান্তিতে মন অবসাদগ্রস্থ হয়ে আছে ।
বিছানাতে একটু nap নেয়ার জন্য যেই শরীরটা এলিয়ে দিয়েছি হঠাৎ তীব্র শব্দে তন্দ্রা ছুটে গেল, দেখলাম বিছানাতে একটা মোটামুটি ভাল সাইজের পাটকেল পরে আছে ।কোনো বেরসিক বা পাগল মানুষ আমার জানালাতে ঐ সুদৃশ্য সাইজের পাটকেল টি মেরেছেন, আল্লাহর কাছে অশেষ শুক্রিয়া যে ঐ মানুষের কৃতকর্মের ফল আমার মাথা কে দিতে হয়নি । এক ঝটকায় বিছানা ছেড়ে উঠলাম, জানালা দিয়ে উপর - নিচ, ডান - বাম তাকালাম, কোনো জনমানব নাই রাস্তায়। অবাক নয়নে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলাম, হতবাক হয়ে আবার বিছানায় বসলাম । বন্ধুরা তখনো এসে পৌছয়নি, যখন আসলো তখন ওদের সাথে share করলাম, ওরা হাসি ঠাট্টা করল,বলল দেখ কোনো মেয়ে "signal" দিল কি না।ঐ দিনের জন্য মোটা মুটি ভাল ভয় পেয়েছিলাম।
কিন্তু ঐ দিনের পর প্রতিদিন একই সময়ে ঢিল আসতে লাগল।আমি দৌড়ে জানালার কাছে যেতাম, কিন্তু কাউকে দেখতাম না। কয়েকদিন জানালার পাশে বসে অপেক্ষা করেছি, কিন্তু আমি জানালার পাশে থাকলে ঢিল আসেনা ।যেই সরে যাই তখনি ঢিল আসে।এক সময় ব্যাপারটা হয়ে উঠলো ভৌতিক ও সহ্যের ঊর্ধ্বে । হোস্টেল সুপার স্যার কে বলে রুমটাই change করে ফেললাম । দুই এক দিন পর ঐ রুম এর নতুন বাসিন্দা দের জিজ্ঞেস করলাম ঢিল আসে নাকি, ওরা বলল প্রথম কয়েক দিন আসতো, কিন্তু এখন আর আসেনা । ব্যাপারটা অদ্ভুত ঠেকল ।এভাবে কিছুদিন অতিবাহিত হল। তারপর একদিন বৃষ্টির দিন শুক্রবার হোস্টেল থেকে gate pass নিয়েছি তিন/চার ঘন্টার, কলাবাগান থেকে মতিঝিল যাচ্ছি কাকুর বাসায়। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিতে যাত্রা বিরতি দিতে ইচ্ছে করল, শাহবাগে রাস্তার পাশে ফুটপাতে হাটছি এবং বৃষ্টি উপভোগ করছি। ঝিরি ঝিরি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে গুন গুন করছি ..........
আমার সারাটা দিন, মেঘলা আকাশ
বৃষ্টি তোমাকে দিলাম .....
শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যা টুকু
তোমার কাছে চেয়ে নিলাম ।
এমন সময় হঠাৎ সামনে এক অপ্সরীর অবতরণ,যাকে আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারবোনা। ভাবলাম বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর টর হয়ে গেছে তাই মরিচীকা দেখছি। সালোয়ার কামিজ পড়া মেয়েটা দেখি ড্যাব ড্যাব করে চেয়ে আছে আমার দিকে, আমি চোখ কচলিয়ে তাকালাম, দেখি ....... না মেয়েটি বাস্তবিক জীবনের অংশ আমার কল্পনা নয়। মেয়েটির চোখে মুখে রাগ দেখে ভয় পেয়ে গেলাম, আশে পাশে তাকালাম, আমাকেই রাগ দেখাচ্ছে কিনা sure হতে পারলাম না। কিন্তু মেয়েটি যখন ধমকে বলে উঠল, "এই যে ......আপনি পাইছেন টা কি?" আমি বিস্মিত হয়ে বোকার মতো, জিজ্ঞেস করলাম.. "আমাকে বলছেন? মেয়েটি বলল,,"জ্বী, আপনাকে বলছি "....আমি বিহ্বল দৃষ্টিতে চেয়ে আছি এবং পরের attack এর জন্য মনে মনে প্রস্তুতি নিচ্ছি। "এভাবে কি দেখছেন? থাপ্পর মেরে আপনার সব দাঁত ফেলে দেব, বাঁদড় একটা"। কোনো কস্মিন কালেও এত্তো অপমানিত হয়েছি কি না, আমার স্মৃতির পর্দা থেকে মনে করতে পারলাম না। আমি প্রায় কাদোঁ কাদোঁ স্বরে বললাম "আপু আমি কি কিছু করেছি? ", তারপর যা ঘটল খাটি বাংলায় বললে, আমার ভাব প্রকাশে সুবিধা হয়, কথাটা হচ্ছে আমি আমার বাপের জন্মেও এরকম কিছুর সম্মুখিন হবো ভাবিনি।কোনো মেয়ের হাতে যে এত্তো জোর থাকে তা কখনো বুঝিনি। চোখের পানি যখন ছলছল অবস্থায় মেয়েটি আমাকে বলল, "আপু বললেন কেন"?আমি কি আপুর মতো দেখতে!!!!! আমি বিষণ্ণ ও বিরহে ভরা হৃদয় নিয়ে বললাম "তাহলে কি বলব?"...আরো বললাম "সত্যি আমি কিছু করিনি, promise"। উত্তর হিসেবে যা পেলাম তা কাম্য ছিলনা, মেয়েটি আমাকে ভেঙ্গিয়ে বলল, "ইস্ .. আমি কিছু করিনি, নেকা...ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না।" "কিন্তু মেয়েদের কবিতা লিখে ঢিল দিতে পারে "।আমি বললাম "সত্যি আমি কখনো কাউকে ঢিল দেই নাই, স্বপ্নেও না। " তখন মেয়েটি তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে একটি দোমড়ানো মোচড়ানো কাগজ আমার হাতে দিল । খুলে দেখি, আমার অসমাপ্ত কবিতাখানি.....
আকাশটা ছিল রৌদ্রনীল .........
এটা আমার জানালা দিয়ে ফেলা সেই কাগজখানি। আমি অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম, আপনির এটা পেলেন কই । মেয়েটি বলল "ইস্ ...ঢং, আপনি ই তো আমাকে ঢিল দিলেন ।
আমি বললাম, "সত্যি বলছি, আমি শুধু ফেলেছিলাম, আপনাকে ঢিল মারিনি। মেয়েটি বলল "আমি কিন্তু ইচ্ছে করেই আপনাকে ঢিল মারতাম ।
আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, ওহো হো,আপনি ই সেই ঢিল ওয়ালী ভূত । মেয়েটি হেসে উঠে বলল,"ভূত না পেত্নী "।,আপনি কিন্তু খুব ভাল কবিতা লিখেন, কিন্তু কবিতাটা শেষ করেননি কেন ?আমি বললাম "সুযোগ হয়নি "। মেয়েটি আব্দার এর স্বরে বলল,আমার জন্য একটা কবিতা লিখবেন?
আমি বললাম, লিখতে পারি যদি আমার সাথে বৃষ্টিতে হাঁটেন?মেয়েটি বলল,"আমি রাজি, ....দুজন একই দিকে হাঁটতে শুরু করলাম, হঠাৎ সে বলল,রুম change করলেন কেন? আমি বললাম পেত্নীর ভয়ে " মেয়েটি হা হা হা করে হেসে উঠল,, কারো হাসি এতো সুন্দর হয়ে কিভাবে বলেনতো?
বি.দ্র. নাম অজানাই থাক ।
Riaz, Sagor mondol, Sheikh anika, Abdul rokon, Preonte catarge, Choyon khan, Saima siddiki and লেখাটি পছন্দ করেছে
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|