- Nozhat islam Noushinনবাগত
- Posts : 4
স্বর্ণমুদ্রা : 1463
মর্যাদা : 10
Join date : 2021-06-02
আমি ও সে
Mon Jul 12, 2021 12:33 am
ও
আমি জানি সিগারেটের গন্ধ খুব ক্ষতিকর এবং ভালো কিছু ও না। কিন্তু সমস্যা হয়েছে অন্য জায়গায়। একদম ভয়াবহ সমস্যা। কারণ সিগারেটের গন্ধ এখন আমার অসাধারণ লাগে।তবে সব সিগারেটের গন্ধ না। ওর গালে চুমু খেতে গিয়ে ও থমকে গিয়েছিলাম যে ঘ্রাণে ঠিক সেই সিগারেটের গন্ধটা আমি খুঁজি।
আপনারা কি বুঝতে পারছেন সমস্যাটা কত ভয়ানক! বাসায় আমার মা প্রায়ই জিজ্ঞেস করে,’এই, তুই কি খোঁজ করিস সব সময় বলতো? ‘
আমি কিছুই বলতে পারিনা। আসলে বলার মতো কিছু নেই। কিন্তু সমস্যাটা অনেক জটিল এবং দিন দিন জটিলতর হচ্ছে।
এই যে আপনাদের গল্পটা বলতে বসছি তাতেও আমার বুকে দ্রিম দ্রিম আদিবাসী ঢোল বাজচ্ছে। কিন্তু গল্প বলার সিদ্ধান্ত যখন নিয়েছি, তখন তো বলতেই হয়। এবং বলছি গল্পটা।
শুরু না মাঝখানে কোথা থেকে যে শুরু করব তা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। গল্পটা যদি কোনো পরিণতি না পেত তাহলে আমি শেষ থেকে বলতাম। কিন্তু গল্পটা একটা সুন্দর পরিণতি পেয়েছে, তাই বোধহয় এখন চলমান ঘটনা থেকে ক্রমে ক্রমে পিছনে যাওয়া ভালো।
অপেক্ষা করুন একটু। নাক ভরে ঘ্রাণটা নিয়ে গল্পটা শুরু করছি।
আচ্ছা, পিছন থেকেই বলি– না, এখান থেকে বলি। যেখানে আমি দাঁড়িয়ে আছি এখন।
আমি দাঁড়িয়ে আছি ওর ঘরে। কারণ এটাই আমার বর্তমান বাসস্থান। বুঝতেই পারছেন ওর সাথে আমার সম্পর্কটা কোনো অবৈধ সম্পর্ক না। এবং আমি ওর এক বাচ্চার মা।
কিহ! গল্পের প্লটটা কমন!
আসলে সব গল্পতো সাধারণই হয়, অসাধারণ হয় গল্পের চরিত্রগুলো। যেমন অসাধারণ ও। ভাবছেন, বাড়িয়ে বলছি! মোটেও না।
যাহা বলছি, সত্য বলছি। আর আমি মিথ্যা বলতেও পারিনা। বোকা মানুষ মিথ্যা বলতে পারেনা। আর আমি যেহেতু পৃথিবীর এক নম্বর বোকা, তাই মিথ্যা বলার প্রশ্নই আসে না।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সরে আসলাম। ওর কথা বলতে গেলেই লজ্জা লাগে এখনো – অদ্ভুত তো! অথচ বিয়ের ছয় বছর কেটে গেলো, চোখের পলকে। মাঝে মাঝে ভয়ই হয় এত দ্রুত সময় কেন কেটে যাচ্ছে – আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটির কথা মনে পড়ে।
প্রিয়জনের সাথে দশঘন্টা কাটালেও মনে হয় মাত্র মিনিট খানেক কাটিয়েছি।আর আমার কাছে ছয় বছরটা সত্যি ছয় মাস মনে হয়। ও বাসা থেকে যখন বের হয় তখন আমার চোখ ছলছল করে উঠে। কী যে এক যন্ত্রণা । এত ভালোবাসা কি ভালো ?
মোটেও ভালো না। আপনারা তো বুঝবেন না, কী এক্টা হারানোর ভয় যে কাজ করে– রাত নয়টার জায়গা দশটা বাজলেই আমার গলা শুকিয়ে আসে। কোনো বিপদ হলো না তো! আমার অতি সাধারণ ওকে কে নিবে? কিন্তু ছিনতাই, গুম, এক্সিডেন্ট কত কিছুই তো আছে।
আমার ভয় কাটে না যতক্ষণ ও ঘরে না ফিরে।
কি জিজ্ঞেস করছেন? ওর জায়গায় অন্য কেউ হলে এরকম ভালোবাসতাম কি না?
একদম না এই প্রশ্নের উত্তর। ও বলেই এতটা বাসতে পারছি। এই দেখুন চোখ কেমন টলমল করছে।না, কোনো পোকা পড়েনি। একদম শুদ্ধতম ভালোবাসা এটা ।
নয়টা সাতচল্লিশ।বাইরে ধুলাবালি উড়ছে– মেঘ থমকে থমকে নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। এখনো কেন যে আসছে না।
এই ওটা আমায় সবসময় এমন ভয়ে ভয়ে রাখে। সেই বিয়ের আগেই।
হিসেবে ও আমার আট মাস পঁচিশ দিনের ছোটো। ভয়ের কারণ কি না এবার আপনারাই বিচার করুন।আলবাত ভয়ের কারণ। সমাজ বাদ দিই – আমার পরিবারের কেউই হজম করতে চায় না। একি কাণ্ড ! মেয়ের যদি আক্কেল জ্ঞান থাকত, বয়সে ছোট কোন ছেলেকে ধরে নিয়ে এসেছে।
মজার কথা কি জানেন – আমি যাকেই পরিবারের সামনে হাজির করতাম তার ব্যাপারেই ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে এই কথাই বলত তবে ঢং টা ভিন্ন হতো আরকি।
সিনিয়র পছন্দ করলে বলে বসত, ‘ এই ছেলে কেমন! গরিব গরিব লাগে, নিজের চেয়ে উঁচু লেভেল দেখে বিয়ে করতে হয়। ‘ যদি আমি ব্যাচমেট ধরে আনতাম তাহলে বলত, ‘ শেষ পর্যন্ত সমবয়সী! জীবনেও সংসারে সুখ হবে না বলে দিলাম। ‘
এই কথা গুলো না শুনে বরং ভিন্ন কথা শোনার জন্যই জুনিয়র বগলদাবা করে বাসায় নিয়ে গেছিলাম।
ওর তো কোনো চিন্তা নেই, সে ছোট মানুষ। সোফায় বসে টেবিলের পায়ার কাছ থেকে পুরাতন ম্যাগাজিম নিয়ে বসল । বাসার সবাই এক নজরের বেশি দেখে যাচ্ছে, তার হুঁশ যদি থাকত।
আমার উপর বয়ে গেল গর্জনশীল চল্লিশা।
‘কাকে নিয়ে এসেছিস?’ মায়ের তীর্যক প্রশ্ন।
বুঝলাম নরম হলে কপালে দুর্গতি আছে। আমি সোজাসাপটা বলেছিলাম, ‘দেখো, পছন্দ হয় কি না। ‘
ভাবখানা আমার এমন যেন মার্কেট থেকে কাপড় এনেছি।পছন্দ না হলে বদলে নিব। ভাগ্য আমার ভালো ওকে বদলাতে হয়নি।
প্রথমে তো কেউ মানেই না। মানবে না মানে, কিছুতেই মানবে না। শুধু ছোট বোনটা বলেছিল, ‘তেমন খারাপ ও তো না। একটু এলোমেলো, গুছিয়ে নিলেই হবে।‘
খরা দিনে বৃষ্টির মতো লেগেছিল কথাটা। ‘একটু এলোমেলো, গুছিয়ে নিলেই হবে।‘ আমার গুছানো এখনো চলছে।
বাসার কেউ তো মানেই না। অস্ট্রেলিয়ায় থাকা বড়মামাকে পীর ধরলাম। এককালে উনিও তো আমার মামীকে এভাবে কেড়েই নিয়ে এসেছিলেন। তা, এক যাত্রায় কেন পৃথক ফল হবে।
ছোট্ট একটা আবেগীয় মেইল পাঠিয়ে দিলাম।
‘বিয়ে তো একদিন করতেই হবে। কিন্তু সেটা পছন্দের মানুষকে করলেই তো ভালো হয়। আমি জানি সবাই কোন বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করছে,কিন্তু আমি কথা দিচ্ছি – আমরা দুজন মিলে সব গুছিয়ে নিব।‘
বস্তুত, সব আমাকেই গুছাতেই হচ্ছে এখন। ও এলোমেলো ছাড়া আর কিছু যদি পারত, আর আমি এটা সেটা সারাদিন গুছাই।
রাত দশটা দশ। বৃষ্টির তোড় বাড়ছে। এখনো আসছে না। ফোনে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অমিত্রাক্ষর ভারী নিঃশ্বাস টেনে ঘুমাচ্ছে, অবিকল বাপের মতো ঘুম কাতুরে। এইরে এবার দেখি বৃষ্টি আমার চোখে নামছে।
‘ ইশ, ঘরের কি অবস্থা! হা হা, তোমার এমন অবস্থা কেন? আমি তো দেখলাম বৃষ্টি হয়েছে বাইরে এখন দেখি আমার বউই মনে মেঘের চাষ করে আর চোখে বৃষ্টির। ‘
ঘরের মেইন দরজা খোলা ছিল উদ্বেগে খেয়ালই করিনি।
আমি কোনমতে নিজের শ্বাস আটকে বললাম, ‘এলে। এতক্ষণে? ‘
‘এলাম তো। ‘
আমি জানি সিগারেটের গন্ধ খুব ক্ষতিকর এবং ভালো কিছু ও না। কিন্তু সমস্যা হয়েছে অন্য জায়গায়। একদম ভয়াবহ সমস্যা। কারণ সিগারেটের গন্ধ এখন আমার অসাধারণ লাগে।তবে সব সিগারেটের গন্ধ না। ওর গালে চুমু খেতে গিয়ে ও থমকে গিয়েছিলাম যে ঘ্রাণে ঠিক সেই সিগারেটের গন্ধটা আমি খুঁজি।
আপনারা কি বুঝতে পারছেন সমস্যাটা কত ভয়ানক! বাসায় আমার মা প্রায়ই জিজ্ঞেস করে,’এই, তুই কি খোঁজ করিস সব সময় বলতো? ‘
আমি কিছুই বলতে পারিনা। আসলে বলার মতো কিছু নেই। কিন্তু সমস্যাটা অনেক জটিল এবং দিন দিন জটিলতর হচ্ছে।
এই যে আপনাদের গল্পটা বলতে বসছি তাতেও আমার বুকে দ্রিম দ্রিম আদিবাসী ঢোল বাজচ্ছে। কিন্তু গল্প বলার সিদ্ধান্ত যখন নিয়েছি, তখন তো বলতেই হয়। এবং বলছি গল্পটা।
শুরু না মাঝখানে কোথা থেকে যে শুরু করব তা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। গল্পটা যদি কোনো পরিণতি না পেত তাহলে আমি শেষ থেকে বলতাম। কিন্তু গল্পটা একটা সুন্দর পরিণতি পেয়েছে, তাই বোধহয় এখন চলমান ঘটনা থেকে ক্রমে ক্রমে পিছনে যাওয়া ভালো।
অপেক্ষা করুন একটু। নাক ভরে ঘ্রাণটা নিয়ে গল্পটা শুরু করছি।
আচ্ছা, পিছন থেকেই বলি– না, এখান থেকে বলি। যেখানে আমি দাঁড়িয়ে আছি এখন।
আমি দাঁড়িয়ে আছি ওর ঘরে। কারণ এটাই আমার বর্তমান বাসস্থান। বুঝতেই পারছেন ওর সাথে আমার সম্পর্কটা কোনো অবৈধ সম্পর্ক না। এবং আমি ওর এক বাচ্চার মা।
কিহ! গল্পের প্লটটা কমন!
আসলে সব গল্পতো সাধারণই হয়, অসাধারণ হয় গল্পের চরিত্রগুলো। যেমন অসাধারণ ও। ভাবছেন, বাড়িয়ে বলছি! মোটেও না।
যাহা বলছি, সত্য বলছি। আর আমি মিথ্যা বলতেও পারিনা। বোকা মানুষ মিথ্যা বলতে পারেনা। আর আমি যেহেতু পৃথিবীর এক নম্বর বোকা, তাই মিথ্যা বলার প্রশ্নই আসে না।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সরে আসলাম। ওর কথা বলতে গেলেই লজ্জা লাগে এখনো – অদ্ভুত তো! অথচ বিয়ের ছয় বছর কেটে গেলো, চোখের পলকে। মাঝে মাঝে ভয়ই হয় এত দ্রুত সময় কেন কেটে যাচ্ছে – আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটির কথা মনে পড়ে।
প্রিয়জনের সাথে দশঘন্টা কাটালেও মনে হয় মাত্র মিনিট খানেক কাটিয়েছি।আর আমার কাছে ছয় বছরটা সত্যি ছয় মাস মনে হয়। ও বাসা থেকে যখন বের হয় তখন আমার চোখ ছলছল করে উঠে। কী যে এক যন্ত্রণা । এত ভালোবাসা কি ভালো ?
মোটেও ভালো না। আপনারা তো বুঝবেন না, কী এক্টা হারানোর ভয় যে কাজ করে– রাত নয়টার জায়গা দশটা বাজলেই আমার গলা শুকিয়ে আসে। কোনো বিপদ হলো না তো! আমার অতি সাধারণ ওকে কে নিবে? কিন্তু ছিনতাই, গুম, এক্সিডেন্ট কত কিছুই তো আছে।
আমার ভয় কাটে না যতক্ষণ ও ঘরে না ফিরে।
কি জিজ্ঞেস করছেন? ওর জায়গায় অন্য কেউ হলে এরকম ভালোবাসতাম কি না?
একদম না এই প্রশ্নের উত্তর। ও বলেই এতটা বাসতে পারছি। এই দেখুন চোখ কেমন টলমল করছে।না, কোনো পোকা পড়েনি। একদম শুদ্ধতম ভালোবাসা এটা ।
নয়টা সাতচল্লিশ।বাইরে ধুলাবালি উড়ছে– মেঘ থমকে থমকে নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। এখনো কেন যে আসছে না।
এই ওটা আমায় সবসময় এমন ভয়ে ভয়ে রাখে। সেই বিয়ের আগেই।
হিসেবে ও আমার আট মাস পঁচিশ দিনের ছোটো। ভয়ের কারণ কি না এবার আপনারাই বিচার করুন।আলবাত ভয়ের কারণ। সমাজ বাদ দিই – আমার পরিবারের কেউই হজম করতে চায় না। একি কাণ্ড ! মেয়ের যদি আক্কেল জ্ঞান থাকত, বয়সে ছোট কোন ছেলেকে ধরে নিয়ে এসেছে।
মজার কথা কি জানেন – আমি যাকেই পরিবারের সামনে হাজির করতাম তার ব্যাপারেই ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে এই কথাই বলত তবে ঢং টা ভিন্ন হতো আরকি।
সিনিয়র পছন্দ করলে বলে বসত, ‘ এই ছেলে কেমন! গরিব গরিব লাগে, নিজের চেয়ে উঁচু লেভেল দেখে বিয়ে করতে হয়। ‘ যদি আমি ব্যাচমেট ধরে আনতাম তাহলে বলত, ‘ শেষ পর্যন্ত সমবয়সী! জীবনেও সংসারে সুখ হবে না বলে দিলাম। ‘
এই কথা গুলো না শুনে বরং ভিন্ন কথা শোনার জন্যই জুনিয়র বগলদাবা করে বাসায় নিয়ে গেছিলাম।
ওর তো কোনো চিন্তা নেই, সে ছোট মানুষ। সোফায় বসে টেবিলের পায়ার কাছ থেকে পুরাতন ম্যাগাজিম নিয়ে বসল । বাসার সবাই এক নজরের বেশি দেখে যাচ্ছে, তার হুঁশ যদি থাকত।
আমার উপর বয়ে গেল গর্জনশীল চল্লিশা।
‘কাকে নিয়ে এসেছিস?’ মায়ের তীর্যক প্রশ্ন।
বুঝলাম নরম হলে কপালে দুর্গতি আছে। আমি সোজাসাপটা বলেছিলাম, ‘দেখো, পছন্দ হয় কি না। ‘
ভাবখানা আমার এমন যেন মার্কেট থেকে কাপড় এনেছি।পছন্দ না হলে বদলে নিব। ভাগ্য আমার ভালো ওকে বদলাতে হয়নি।
প্রথমে তো কেউ মানেই না। মানবে না মানে, কিছুতেই মানবে না। শুধু ছোট বোনটা বলেছিল, ‘তেমন খারাপ ও তো না। একটু এলোমেলো, গুছিয়ে নিলেই হবে।‘
খরা দিনে বৃষ্টির মতো লেগেছিল কথাটা। ‘একটু এলোমেলো, গুছিয়ে নিলেই হবে।‘ আমার গুছানো এখনো চলছে।
বাসার কেউ তো মানেই না। অস্ট্রেলিয়ায় থাকা বড়মামাকে পীর ধরলাম। এককালে উনিও তো আমার মামীকে এভাবে কেড়েই নিয়ে এসেছিলেন। তা, এক যাত্রায় কেন পৃথক ফল হবে।
ছোট্ট একটা আবেগীয় মেইল পাঠিয়ে দিলাম।
‘বিয়ে তো একদিন করতেই হবে। কিন্তু সেটা পছন্দের মানুষকে করলেই তো ভালো হয়। আমি জানি সবাই কোন বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করছে,কিন্তু আমি কথা দিচ্ছি – আমরা দুজন মিলে সব গুছিয়ে নিব।‘
বস্তুত, সব আমাকেই গুছাতেই হচ্ছে এখন। ও এলোমেলো ছাড়া আর কিছু যদি পারত, আর আমি এটা সেটা সারাদিন গুছাই।
রাত দশটা দশ। বৃষ্টির তোড় বাড়ছে। এখনো আসছে না। ফোনে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অমিত্রাক্ষর ভারী নিঃশ্বাস টেনে ঘুমাচ্ছে, অবিকল বাপের মতো ঘুম কাতুরে। এইরে এবার দেখি বৃষ্টি আমার চোখে নামছে।
‘ ইশ, ঘরের কি অবস্থা! হা হা, তোমার এমন অবস্থা কেন? আমি তো দেখলাম বৃষ্টি হয়েছে বাইরে এখন দেখি আমার বউই মনে মেঘের চাষ করে আর চোখে বৃষ্টির। ‘
ঘরের মেইন দরজা খোলা ছিল উদ্বেগে খেয়ালই করিনি।
আমি কোনমতে নিজের শ্বাস আটকে বললাম, ‘এলে। এতক্ষণে? ‘
‘এলাম তো। ‘
Onu kotha, Sufiya akter, Jannatul fardush toktoki, Toyabur rhaman, Md hafizur, Sanjida akter, Mofifur rahaman and লেখাটি পছন্দ করেছে
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum