- Tothapiধুমকেতু
- Posts : 13
স্বর্ণমুদ্রা : 1522
মর্যাদা : 20
Join date : 2021-05-26
মেমরী ইরেজড সাকসেসফুলি - মোজাহিদ
Wed May 26, 2021 3:13 am
অনেক দিনের গবেষনার ফসল সে হাতে পেয়েছে। তার যুগান্তকারী আবিষ্কারে বিষ্মিত দুনিয়াবাসী। সজীব বের করেছে মানুষের মেমরী সেল থেকে অতীত মুছে দেবার পদ্ধতি। এই পদ্ধতি ব্যাবহার করে কষ্টকর অতীত ভোলাটা অচিরেই জনপ্রিয় হয়ে উঠবে সন্দেহ নেই। ছোট একটা সার্জারি করে ব্রেনের কমিশ্যুরাল ফাইবারের খানিকটা কেটে নেবার কারনেই এটা হয় বলে প্রমানিত হয়েছে। ছয়টি গিনিপিগের উপরে এই পরীক্ষা চালাবার পর সজীব ডকুমেন্ট প্রকাশ করেছে। এই গিনিপিগগুলো অপারেশনের পর সদ্যজাত শিশুর মতো হয়ে যাচ্ছে। তাদের সব অতীত তারা হারিয়ে ফেলে অতীত বিহীন এক একটা গিনিপিগে পরিনত হয়েছে। মা চিনছেনা ছেলেকে; ছেলেও মা কে চেনেনা। তাদের অপারেশনের পর জ্ঞান ফেরার সময় সজীব সামনে ছিলো; সবাই সজীবকেই আপন ভাবছে। সজীবের সাথে সাথে থাকছে।
সংবর্ধনার আয়োজন করা হলো। ছয় ছয়টি গিনিপিগ লাফাতে লাফাতে সজীবের পেছনে স্টেজে গিয়ে উঠলো। করতালিতে পুরো গ্যালারি মুখরিত। লাজুক হাসি হেসে সজীব প্রোজেক্টরে তার গবেষনা; অনুমিত ফলাফল; অতঃপর গিনিপিগের উপরে এক্সপেরিমেন্টাল এপিডেমিওলোজিক অপারেশন এবং অপারেশনের পর সাফল্য সব কিছু একে একে সবাইকে দেখালো; মুগ্ধ দৃষ্টিতে দর্শকরা হা করে গিলছে বিজ্ঞানের নতুন এই এক যুগান্তকারী আবিষ্কার্। একটা অপারেশন ব্যাস! অতীতের সব স্মৃতি গায়েব মুহুর্তে! সদ্যজাত শিশুর মত হয়ে উঠবে এক এক জন অতীতের গ্রাসে পরিপাককৃত ভবিষ্যৎ এর অধিকারীরা। এমনকি অপরাধীদের মাঝে এই অপারেশন জন্ম দেবে নতুন কিছু মানুষের যাদের স্মৃতি থেকে মুছে ফেলা হবে সব কিছু; কোন অপরাধের ভাবনা থাকবেনা তাদের মাথায়।
সজীবের ভাষনের পালা। মাইক নিয়ে বিশাল গ্যালারির স্টেজে সজীব হাত নেড়ে উপস্থিত জনতার অভিবাদনের জবাব দিলো। এরপর শুরু করলো -
"অসম্ভবকে সম্ভব করাই সজীবের কাজ। তাই আজকে আপনাদের সামনে আমি উপস্থাপন করলাম আমার নতুন আবিষ্কার যেটার নামকরন আমি করেছি ইরেজ ইউর ফাকিং পাস্ট; আপনারা সবাই দেখেছেন। এই আবিষ্কারের মাঝে দিয়ে কোটি কোটি হতাশ ব্যার্থ জীবন ফিরে পাবে জীবনের নতুন মাত্রা। পড়ালেখায় ব্যার্থতা; প্রেমে ব্যার্থতা; দাম্পত্য জীবনে ব্যার্থতা; প্রিয়জন হারানোর বেদনা এমনকি অসফল সিরিয়াস ক্রাশ পর্যন্ত এই আবিষ্কারের মাধ্যমে ইরেজ করে দেয়া হবে। জ্ঞান ফেরার পর যাকে আপনারা দেখবেন সে হবে এক নতুন মানুষ - যার শারীরিক ক্ষমতা অটুট থাকবে আগের মতো; কিন্তু বাকি সব কিছুই হবে শিশুদের মতো। গবেষনার এই পর্যায়ে সিলেক্টিভ মেমরী ডিলেট করতে পারা যায়নি বিধায় ফুল মেমরীকেই শিফট ডিলেট এর ব্যাবস্থা করা হয়েছে। তবে আশা করা যায় অচিরেই সিলেক্টিভ মেমরী ডিলিটের উপায় আমরা বের করে ফেলতে পারবো!"
করতালির শব্দে মুখরিত গ্যালারি। দর্শকরা হাত তুলছে একের পর এক। প্রশ্ন আছে তাদের মনে। তারা উত্তর চায়। একজন ভলান্টিয়ার একজন একজন করে প্রশ্ন নেবে আর সজীব সেটার উত্তর করবে। প্রথম প্রশ্নকর্তা উঠে দাড়ালো -
" আমার বউ মরি গেছে। আরে এমন কিছু উজ্ঞা করি দ্যান যাতে আই আগের বউ ভুলি নতুন আরুকগা বিয়া বইতাম হারি।"
সজীব মাইক্রোফোন হাতে দুলিয়ে শোনালো সবাইকে;
"আমাদের কাছেই আছে স্যলিউশন। আমরা গ্যারান্টি দিচ্ছি উনি খালি উনার মৃতা স্ত্রী নয়; বাবার নাম শুদ্ধ ভুলে যাবে। ১০০% গ্যারান্টি!"
করতালি উঠলো। একের পর এক প্রশ্ন আসতে লাগলো -
"আমি নয়বারেও এস এস সি পাস করতে পারি নাই..."
"আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে ছেড়ে আমার মামার সাথে ভেগে গেছে..."
"আমি এমবিবিএস কোর্স করি..."
হাজারো প্রশ্নের পর একজন লম্বা করে লোক উঠে দাড়ালো।
"আমি মরতে চাই। পাগলের মতো ঘুরছি এক মেয়ের পেছনে অনেক দিন। সামনাসামনি যেতে সাহস পাই না। মেয়েও পাত্তা দেয় না। এই জীবন আর আমি রাখবোনা। আপনার অপারেশন কি পারে আমাকে এক নতুন জীবন দান করতে?? পারবে আমাকে সব ভুলিয়ে দিতে?"
সজীব থমকে গেছে। বিষ্ময়ে হা হয়ে গেছে মুখ। এ কে?? এ কি তার কলেজ এর ক্লাসমেট এম এস বি রাফি না?? তাই তো!! সেই এত বছর আগে থেকে খাওয়া সিরিয়াস ক্রাশই কি আজ তার জীবনের এই দশা করেছে!??
"আমার এই অপারেশনই তোর একমাত্র সমাধান; দোস্ত! আমি সজীব; তোদের সেই হুক সজীব!"
গ্যালারি ভর্তি মানুষ পুরাতন বন্ধুদের মিলন দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়লো। সজীব ঘোষনা দিলো -
"রাফির অপারেশন ঠিক পচিশ মিনিট পরে হবে এবং ওটি থেকে সরাসরি অপারেশন দেখানো হবে এই গ্যালারিতে।"
আবার করতালিতে মুখর গ্যালারি। রাফিকে নিয়ে নিজের ওটির দিকে চলে গেলো সজীব। রাফি একটু ভয় পাচ্ছে। সজীব আশ্বস্ত করলো। অপারেশনের পর রাফি একেবারে সদ্যজাত শিশুর মতো ফ্রি হার্ডডিস্ক নিয়ে জ্ঞান ফিরে পাবে। গ্যালারি জোড়া মানুষ হা হয়ে অপারেশনের বিভিন্ন প্রসিডিওর দেখতে থাকলো।
দুই ঘন্টা পর্।
অপারেশন শেষ। রাফির জ্ঞান ফিরে আসার সময় হয়েছে। উদ্দিগ্ন মুখে অপেক্ষা করছে সব মানুষ প্রথম ইরেজড মেমরীর একজন এর এক্সপ্রেশন দেখতে। ক্যামেরাতে দেখা গেলো রাফি চোখ খুলেছে। সজীবের হাস্যজ্জ্বল মুখ ও দেখা গেলো। রাফি বোকা বোকা হয়ে সজীবের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা অপারেশন কি সাকসেসফুল নাকি স্মৃতি শক্তি এখনও রাফির মাঝে বিরাজমান। তবে সজীবের দিকে তাকিয়ে রাফির এক বিশাল হাসি দর্শকদের তাদের পুরাতন বন্ধুত্বের কথাই মনে করিয়ে দিলো। মানেকি অপারেশন আন সাকসেসফুল??
লাফ দিয়ে উঠে বসে রাফি সজীবের দিকে ছুটে গেলো। একরকম ঝাপিয়ে পড়লো সজীবের উপরে। মোটাসোটা সজীব ছয়ফুটের শরীরের প্রেশার নিতে না পেরে পড়ে গেলো মেঝের দিকে। উদ্বিগ্ন দর্শকরা; রাফি কি ভায়োলেন্ট হয়ে গেলো??
ক্যামেরাম্যান এর গলা শোনা গেলো। সে শোনালো অপারেশন সাকসেসফুল হলেও অপারেশনের পর রাফি প্রথম দেখেছে সজীবকে। আর তার শিশু মস্তিষ্ক ভেবে নিয়েছে এটাই তার মা!! মাঝে বিপাকে পড়েছে সজীব! দর্শকরা হেসে উঠলো রাফির শিশুসুলভ সরলতায়। করতালি উঠলো। অপারেশন সাকসেসফুল।
ক্যামেরা আবার ঘুরে গেলো সজীব আর রাফির দিকে। সজীবের বিষ্ময়ে গোল গোল হয়ে যাওয়া চোখ দেখতে পেলো সবাই। এরপরেই চিতকার -
"ওই হালার পো ক্যাম্রা ম্যান! ক্যাম্রা রাইক্ষা ইতেরে ধর! আমারে বাচাঁ ভাই!
হ্যাতের ক্ষুধা লাগসে!!!!!"
সংবর্ধনার আয়োজন করা হলো। ছয় ছয়টি গিনিপিগ লাফাতে লাফাতে সজীবের পেছনে স্টেজে গিয়ে উঠলো। করতালিতে পুরো গ্যালারি মুখরিত। লাজুক হাসি হেসে সজীব প্রোজেক্টরে তার গবেষনা; অনুমিত ফলাফল; অতঃপর গিনিপিগের উপরে এক্সপেরিমেন্টাল এপিডেমিওলোজিক অপারেশন এবং অপারেশনের পর সাফল্য সব কিছু একে একে সবাইকে দেখালো; মুগ্ধ দৃষ্টিতে দর্শকরা হা করে গিলছে বিজ্ঞানের নতুন এই এক যুগান্তকারী আবিষ্কার্। একটা অপারেশন ব্যাস! অতীতের সব স্মৃতি গায়েব মুহুর্তে! সদ্যজাত শিশুর মত হয়ে উঠবে এক এক জন অতীতের গ্রাসে পরিপাককৃত ভবিষ্যৎ এর অধিকারীরা। এমনকি অপরাধীদের মাঝে এই অপারেশন জন্ম দেবে নতুন কিছু মানুষের যাদের স্মৃতি থেকে মুছে ফেলা হবে সব কিছু; কোন অপরাধের ভাবনা থাকবেনা তাদের মাথায়।
সজীবের ভাষনের পালা। মাইক নিয়ে বিশাল গ্যালারির স্টেজে সজীব হাত নেড়ে উপস্থিত জনতার অভিবাদনের জবাব দিলো। এরপর শুরু করলো -
"অসম্ভবকে সম্ভব করাই সজীবের কাজ। তাই আজকে আপনাদের সামনে আমি উপস্থাপন করলাম আমার নতুন আবিষ্কার যেটার নামকরন আমি করেছি ইরেজ ইউর ফাকিং পাস্ট; আপনারা সবাই দেখেছেন। এই আবিষ্কারের মাঝে দিয়ে কোটি কোটি হতাশ ব্যার্থ জীবন ফিরে পাবে জীবনের নতুন মাত্রা। পড়ালেখায় ব্যার্থতা; প্রেমে ব্যার্থতা; দাম্পত্য জীবনে ব্যার্থতা; প্রিয়জন হারানোর বেদনা এমনকি অসফল সিরিয়াস ক্রাশ পর্যন্ত এই আবিষ্কারের মাধ্যমে ইরেজ করে দেয়া হবে। জ্ঞান ফেরার পর যাকে আপনারা দেখবেন সে হবে এক নতুন মানুষ - যার শারীরিক ক্ষমতা অটুট থাকবে আগের মতো; কিন্তু বাকি সব কিছুই হবে শিশুদের মতো। গবেষনার এই পর্যায়ে সিলেক্টিভ মেমরী ডিলেট করতে পারা যায়নি বিধায় ফুল মেমরীকেই শিফট ডিলেট এর ব্যাবস্থা করা হয়েছে। তবে আশা করা যায় অচিরেই সিলেক্টিভ মেমরী ডিলিটের উপায় আমরা বের করে ফেলতে পারবো!"
করতালির শব্দে মুখরিত গ্যালারি। দর্শকরা হাত তুলছে একের পর এক। প্রশ্ন আছে তাদের মনে। তারা উত্তর চায়। একজন ভলান্টিয়ার একজন একজন করে প্রশ্ন নেবে আর সজীব সেটার উত্তর করবে। প্রথম প্রশ্নকর্তা উঠে দাড়ালো -
" আমার বউ মরি গেছে। আরে এমন কিছু উজ্ঞা করি দ্যান যাতে আই আগের বউ ভুলি নতুন আরুকগা বিয়া বইতাম হারি।"
সজীব মাইক্রোফোন হাতে দুলিয়ে শোনালো সবাইকে;
"আমাদের কাছেই আছে স্যলিউশন। আমরা গ্যারান্টি দিচ্ছি উনি খালি উনার মৃতা স্ত্রী নয়; বাবার নাম শুদ্ধ ভুলে যাবে। ১০০% গ্যারান্টি!"
করতালি উঠলো। একের পর এক প্রশ্ন আসতে লাগলো -
"আমি নয়বারেও এস এস সি পাস করতে পারি নাই..."
"আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে ছেড়ে আমার মামার সাথে ভেগে গেছে..."
"আমি এমবিবিএস কোর্স করি..."
হাজারো প্রশ্নের পর একজন লম্বা করে লোক উঠে দাড়ালো।
"আমি মরতে চাই। পাগলের মতো ঘুরছি এক মেয়ের পেছনে অনেক দিন। সামনাসামনি যেতে সাহস পাই না। মেয়েও পাত্তা দেয় না। এই জীবন আর আমি রাখবোনা। আপনার অপারেশন কি পারে আমাকে এক নতুন জীবন দান করতে?? পারবে আমাকে সব ভুলিয়ে দিতে?"
সজীব থমকে গেছে। বিষ্ময়ে হা হয়ে গেছে মুখ। এ কে?? এ কি তার কলেজ এর ক্লাসমেট এম এস বি রাফি না?? তাই তো!! সেই এত বছর আগে থেকে খাওয়া সিরিয়াস ক্রাশই কি আজ তার জীবনের এই দশা করেছে!??
"আমার এই অপারেশনই তোর একমাত্র সমাধান; দোস্ত! আমি সজীব; তোদের সেই হুক সজীব!"
গ্যালারি ভর্তি মানুষ পুরাতন বন্ধুদের মিলন দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়লো। সজীব ঘোষনা দিলো -
"রাফির অপারেশন ঠিক পচিশ মিনিট পরে হবে এবং ওটি থেকে সরাসরি অপারেশন দেখানো হবে এই গ্যালারিতে।"
আবার করতালিতে মুখর গ্যালারি। রাফিকে নিয়ে নিজের ওটির দিকে চলে গেলো সজীব। রাফি একটু ভয় পাচ্ছে। সজীব আশ্বস্ত করলো। অপারেশনের পর রাফি একেবারে সদ্যজাত শিশুর মতো ফ্রি হার্ডডিস্ক নিয়ে জ্ঞান ফিরে পাবে। গ্যালারি জোড়া মানুষ হা হয়ে অপারেশনের বিভিন্ন প্রসিডিওর দেখতে থাকলো।
দুই ঘন্টা পর্।
অপারেশন শেষ। রাফির জ্ঞান ফিরে আসার সময় হয়েছে। উদ্দিগ্ন মুখে অপেক্ষা করছে সব মানুষ প্রথম ইরেজড মেমরীর একজন এর এক্সপ্রেশন দেখতে। ক্যামেরাতে দেখা গেলো রাফি চোখ খুলেছে। সজীবের হাস্যজ্জ্বল মুখ ও দেখা গেলো। রাফি বোকা বোকা হয়ে সজীবের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা অপারেশন কি সাকসেসফুল নাকি স্মৃতি শক্তি এখনও রাফির মাঝে বিরাজমান। তবে সজীবের দিকে তাকিয়ে রাফির এক বিশাল হাসি দর্শকদের তাদের পুরাতন বন্ধুত্বের কথাই মনে করিয়ে দিলো। মানেকি অপারেশন আন সাকসেসফুল??
লাফ দিয়ে উঠে বসে রাফি সজীবের দিকে ছুটে গেলো। একরকম ঝাপিয়ে পড়লো সজীবের উপরে। মোটাসোটা সজীব ছয়ফুটের শরীরের প্রেশার নিতে না পেরে পড়ে গেলো মেঝের দিকে। উদ্বিগ্ন দর্শকরা; রাফি কি ভায়োলেন্ট হয়ে গেলো??
ক্যামেরাম্যান এর গলা শোনা গেলো। সে শোনালো অপারেশন সাকসেসফুল হলেও অপারেশনের পর রাফি প্রথম দেখেছে সজীবকে। আর তার শিশু মস্তিষ্ক ভেবে নিয়েছে এটাই তার মা!! মাঝে বিপাকে পড়েছে সজীব! দর্শকরা হেসে উঠলো রাফির শিশুসুলভ সরলতায়। করতালি উঠলো। অপারেশন সাকসেসফুল।
ক্যামেরা আবার ঘুরে গেলো সজীব আর রাফির দিকে। সজীবের বিষ্ময়ে গোল গোল হয়ে যাওয়া চোখ দেখতে পেলো সবাই। এরপরেই চিতকার -
"ওই হালার পো ক্যাম্রা ম্যান! ক্যাম্রা রাইক্ষা ইতেরে ধর! আমারে বাচাঁ ভাই!
হ্যাতের ক্ষুধা লাগসে!!!!!"
Sahin, Santo, Shuvo, Hasibul hasan, Nasim, Mr.twist, Mr kiddo and লেখাটি পছন্দ করেছে
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum