- Fardin Joyনবাগত
- Posts : 1
স্বর্ণমুদ্রা : 1300
মর্যাদা : 10
Join date : 2021-05-31
হিমু মিসির আলির সংঘর্ষ
Mon May 31, 2021 10:01 am
"হিমু-মিসির আলির সংঘর্ষ"
❑
মারাত্মক এক দুঃস্বপ্নে ঘুম ভাঙলো হিমুর। স্বপ্নে দেখলো রুপার বিয়ে হচ্ছে আর হিমু কনেপক্ষ হয়ে বরপক্ষের গেট ধরেছে। বায়না করেছে ১০ হাজার টাকা না দিলে,গেট ছাড়বে না। স্বপ্নটা দেখে হিমুর মেজাজ ভীষণ বিগড়ে গেল।
ইদানীং হিমুর এক বাজে অভ্যাস হয়েছে।ঘুম থেকে উঠেই সে সবার আগে ফেসবুকে ঢুকে।একবার নিউজফিড স্ক্রল করে তারপর নোটিফিকেশন চেক করে।এই বাজে অভ্যাসটার জন্য দায়ী দুজন ব্যাক্তি।প্রথম জন হলো মাজেদা খালা, যে হিমুকে এই মোবাইলটা গিফট করে।আর দ্বিতীয়জন হলো বাদল,যে হিমুকে জোর করে একটা ফেসবুক আইডি খুলে দিয়েছে। হিমুর ফেসবুক আইডি নাম হলো "হিমালয় হিমু"।প্রোফাইল পিকচারে হলুদ পাঞ্জাবি পরা হিমুর বড় বড় চুল দাড়ি ওয়ালা একটা ছবি। কাভার পিকে হিমু আর বাদলের একসঙ্গে তোলা একটা ছবি আপলোড দেওয়া।হিমুর ফ্রেন্ডলিস্টে ৩০৩ জন ফ্রেন্ড আছে। সে লিস্টে হার্ভার্ড Ph.D. বল্টু ভাইয়ের মতো গণ্যমান্য মানুষ, মিসির আলীর মতো ডিটেকটিভ সহ আরো অনেকেই আছে।হিমু উপলব্ধি করলো,সে দিনদিন ফেসবুকে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই সে সিন্ধান্ত নিলো,কাল হিমু ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করে ফোন টা মাজেদা খালার কাছে দিয়ে আসবে।কারণ হিমুদের মায়ায় পড়তে নেই। হিমু অলরেডি ফেসবুকের মায়ায় পরে গিয়েছে। তাই হিমুকে ফেসবুক ত্যাগ করতে হবে।
এমনেই হিমুর স্বপ্ন দেখে মেজাজ খারাপ।তারমধ্যে ফেসবুকে ঢুকেই দেখে, মিসির আলী রুপার ছবিতে কেয়ার রিয়েক্ট দিয়েছে। কমেন্ট করেছে, "Queen of beauty", সাথে তিনটা লাভ ইমুজি। হিমুর মেজাজ আরো গরম হয়ে গেল। মনে মনে বলতে লাগলো, শালা বুইড়া ব্যাটা শরীরে মাংস না থাকলেও লুচ্চামীটা ভালোই রপ্ত করেছে।
আজকের দিনটাই হিমুর খারাপ।তাই মন ভালো করার জন্য চন্দ্রিমা উদ্যানের দিকে রওনা হলো। হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ হিমু দেখে টং দোকানে বসে শুভ্র দুধ খাচ্ছে। এই শুভ্রটা যে এতো বদ, হিমু আগে কখনো অনুমান করতে পারে নি। এই ভর দুপুরে শনির আখড়া থেকে বিজয় সরণীতে এসেছে বাতাসী খালার টং দোকনে, দুধ খেতে।
হিমুর মনে পড়ে গেল এই কানা হেবলা ছেলে শুভ্র গভীর রাতে রূপাকে মেসেঞ্জারে নক দেয়।নক দিয়ে বলে, রুপা আপু তুমি এতো সুন্দরী হয়েও কেন ঐ ময়লা হলুদ পাঞ্জাবি পরা হিমুকে পছন্দ করো? আমার মত স্মার্ট- সুদর্শন ছেলে কে কি তোমার ভালো লাগে না? কানাটা জানে না যে,রুপার ফেসবুক পাসওয়ার্ড আমি জানি। ও হ্যা মনে পড়ছে, রুপাকে মাঝরাতে মিসির আলিও নক দেয়। শাড়ি পরা ছবি চায়, রোমান্টিক রোমান্টিক ছন্দ লিখে। রূপাকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করে। ব্যাটা টা নিশ্চয়ই ইউটিউব দেখে মেয়ে পটানোর কৌশল শিখে।অথবা প্লে-স্টোর থেকে মেয়ে পটানোর থেরাপি এ্যাপ টা ইনস্টল দিয়েছে। তা না হলে এই বুড়ো বয়সে কিভাবে মেয়ে পটানোর ধান্দা করে? শুভ্রকে কিছু বলার আগে মিসির আলীকে একটু উচিৎ শিক্ষা দিতে হবে।
-কি অবস্থা শুভ্র,ভালো আছো?
-আরে হিমু ভাই যে।ভালো আছি। আপনি কেমন
আছেন?
-ভালো।তা শুভ্র গভীর রাতে রূপাকে নক না দিয়ে একটু
পড়াশোনা করলেও তো পারো??
শুভ্র ভীষণ লজ্জা পেল। সবকিছু বুঝতে পেরেছে। লজ্জায় মাথা নিচু করে আছে। চোখ তুলে তাকাতে পারছে না।
-থাক শুভ্র লজ্জা পেও না। যাও বাসায় গিয়ে দুধ খাও।
বাহিরে দাঁড়িয়ে কখনো দুধ খাবে না, দুধ খাবে ঘরের
ভিতরে। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো তোমার এই দুধের
গ্লাসের দিকে তাকিয়ে থাকে।
শুভ্র মাথা নিচু করে বাসায় চলে গেল। যাই মিসির আলীর বাসায় যাই। ব্যাটাকে আজ আমি উচিত শিক্ষা দিবই।
হাঁটতে হাঁটতে একটা মেয়ের সাথে দেখা। আরে এ মেয়েটাকে তো আমি ইনস্টাগ্রামে দেখেছি। ১৫ হাজার ফলোয়ার। যাই মেয়েকে একটু বিভ্রান্ত করি।
হিমুঃ- তুমি কি মারিয়া?
ফারজানাঃ-না আমি ফারজানা।
হিমুঃ-আচ্ছা ফারজানা তোমার মন কি অনেক বড়?
ফারজানাঃ-জানি না (কিছুটা বিরক্তি প্রকাশ)
হিমু- আচ্ছা তোমার ঠোঁটের নিচে যে তিলটা আছে, ঐটা নিশ্চয়ই তুমি নিউমার্কেট থেকে বানিয়েছো।অবশ্য এই কৃত্রিম তিলে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে।
ফারজানাঃ-আপনি জানলেন কি করে যে,এটা কৃত্রিম তিল?( কৌতুহল)
হিমুঃ- তোমার ইন্সটাগ্রামের ছবি দেখে বুঝেছি।
ফারজানাঃ- কিন্তু আমার এই তিল তো সামনাসামনি দেখলেই বোঝা যায় না যে, এটা নকল তিল।কিন্তু আপনি ইন্সটাগ্রামের ছবি দেখে কিভাবে বুঝলেন? (অবাক হয়ে)
হিমুঃ-তোমার WhatsApp নাম্বারটা দাও, ফোনে বলবো।
এখন যাই, একটু তাড়া আছে।
ফারজানা হিমুর চলে যাওয়া দেখছে আর কি যেন গুলিয়ে ফেলছে?
যেতে যেতে হিমু দেখলো একটা লোক গাড়ী থেকে নামছে। আরে এটা তো শফিক সাহেব। বিরাট বড়লোক কিন্তু অহংকারী। হিমু তাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দিয়েছি। কিন্তু শফিক সাহেব তাকে ফলোয়ার বানিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে।লোকটার মাথায় নাই চুল। Snapchat দিয়ে মাথায় চুল লাগিয়ে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে।যাই তাকেও একটু বিভ্রান্ত করি।
হিমুঃ- হ্যালো স্যার, আপনি কি আমাকে একটু লিফট
দেবেন?
শফিক সাহেবঃ-না দিব না।আমি ভিখারিদের লিফট দেই না।
হিমুঃ- শফিক সাহেব মনে রাখবেন, বড় লোকের ধন পিঁপড়ায় খায়।
শফিক সাহেব কিছুটা হকচকিয়ে উঠলো। প্রথমত লোকটা তার নাম জানলো কিভাবে? দ্বিতীয়তঃ সে কি করে জানলো, শফিক সাহেব কে পিপরায় কামড়িয়েছে। কাল রাতে পিঁপড়ার কামড়ে শফিক সাহেবের ঘুম ভেঙে যায়।
(চলবে)
পার্টঃ১
লেখকঃ ফারদিন আর. জয়
[বিঃদ্রঃ গল্পটা একটা রম্য গল্প। কিংবদন্তি কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ স্যারের হিমু ও মিসির আলির চরিত্র দুটিকে রসিকতার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আমি মোটেও চরিত্র দুটিকে ছোট করিনি। যদিও আপনাদের কাছে এই বিষয় নিয়ে খারাপ লাগে, তাহলে আমাকে বলবেন। আমি গল্পটা ডিলিট করে দিব।আপনাদের জন্যই গল্প লিখি।আপনারাই আমার ভুল ত্রুটি ধরে দিবেন। ভুলের জন্য আমাকে ক্ষমা-ও করে দিবেন। ধন্যবাদ ]
❑
মারাত্মক এক দুঃস্বপ্নে ঘুম ভাঙলো হিমুর। স্বপ্নে দেখলো রুপার বিয়ে হচ্ছে আর হিমু কনেপক্ষ হয়ে বরপক্ষের গেট ধরেছে। বায়না করেছে ১০ হাজার টাকা না দিলে,গেট ছাড়বে না। স্বপ্নটা দেখে হিমুর মেজাজ ভীষণ বিগড়ে গেল।
ইদানীং হিমুর এক বাজে অভ্যাস হয়েছে।ঘুম থেকে উঠেই সে সবার আগে ফেসবুকে ঢুকে।একবার নিউজফিড স্ক্রল করে তারপর নোটিফিকেশন চেক করে।এই বাজে অভ্যাসটার জন্য দায়ী দুজন ব্যাক্তি।প্রথম জন হলো মাজেদা খালা, যে হিমুকে এই মোবাইলটা গিফট করে।আর দ্বিতীয়জন হলো বাদল,যে হিমুকে জোর করে একটা ফেসবুক আইডি খুলে দিয়েছে। হিমুর ফেসবুক আইডি নাম হলো "হিমালয় হিমু"।প্রোফাইল পিকচারে হলুদ পাঞ্জাবি পরা হিমুর বড় বড় চুল দাড়ি ওয়ালা একটা ছবি। কাভার পিকে হিমু আর বাদলের একসঙ্গে তোলা একটা ছবি আপলোড দেওয়া।হিমুর ফ্রেন্ডলিস্টে ৩০৩ জন ফ্রেন্ড আছে। সে লিস্টে হার্ভার্ড Ph.D. বল্টু ভাইয়ের মতো গণ্যমান্য মানুষ, মিসির আলীর মতো ডিটেকটিভ সহ আরো অনেকেই আছে।হিমু উপলব্ধি করলো,সে দিনদিন ফেসবুকে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই সে সিন্ধান্ত নিলো,কাল হিমু ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করে ফোন টা মাজেদা খালার কাছে দিয়ে আসবে।কারণ হিমুদের মায়ায় পড়তে নেই। হিমু অলরেডি ফেসবুকের মায়ায় পরে গিয়েছে। তাই হিমুকে ফেসবুক ত্যাগ করতে হবে।
এমনেই হিমুর স্বপ্ন দেখে মেজাজ খারাপ।তারমধ্যে ফেসবুকে ঢুকেই দেখে, মিসির আলী রুপার ছবিতে কেয়ার রিয়েক্ট দিয়েছে। কমেন্ট করেছে, "Queen of beauty", সাথে তিনটা লাভ ইমুজি। হিমুর মেজাজ আরো গরম হয়ে গেল। মনে মনে বলতে লাগলো, শালা বুইড়া ব্যাটা শরীরে মাংস না থাকলেও লুচ্চামীটা ভালোই রপ্ত করেছে।
আজকের দিনটাই হিমুর খারাপ।তাই মন ভালো করার জন্য চন্দ্রিমা উদ্যানের দিকে রওনা হলো। হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ হিমু দেখে টং দোকানে বসে শুভ্র দুধ খাচ্ছে। এই শুভ্রটা যে এতো বদ, হিমু আগে কখনো অনুমান করতে পারে নি। এই ভর দুপুরে শনির আখড়া থেকে বিজয় সরণীতে এসেছে বাতাসী খালার টং দোকনে, দুধ খেতে।
হিমুর মনে পড়ে গেল এই কানা হেবলা ছেলে শুভ্র গভীর রাতে রূপাকে মেসেঞ্জারে নক দেয়।নক দিয়ে বলে, রুপা আপু তুমি এতো সুন্দরী হয়েও কেন ঐ ময়লা হলুদ পাঞ্জাবি পরা হিমুকে পছন্দ করো? আমার মত স্মার্ট- সুদর্শন ছেলে কে কি তোমার ভালো লাগে না? কানাটা জানে না যে,রুপার ফেসবুক পাসওয়ার্ড আমি জানি। ও হ্যা মনে পড়ছে, রুপাকে মাঝরাতে মিসির আলিও নক দেয়। শাড়ি পরা ছবি চায়, রোমান্টিক রোমান্টিক ছন্দ লিখে। রূপাকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করে। ব্যাটা টা নিশ্চয়ই ইউটিউব দেখে মেয়ে পটানোর কৌশল শিখে।অথবা প্লে-স্টোর থেকে মেয়ে পটানোর থেরাপি এ্যাপ টা ইনস্টল দিয়েছে। তা না হলে এই বুড়ো বয়সে কিভাবে মেয়ে পটানোর ধান্দা করে? শুভ্রকে কিছু বলার আগে মিসির আলীকে একটু উচিৎ শিক্ষা দিতে হবে।
-কি অবস্থা শুভ্র,ভালো আছো?
-আরে হিমু ভাই যে।ভালো আছি। আপনি কেমন
আছেন?
-ভালো।তা শুভ্র গভীর রাতে রূপাকে নক না দিয়ে একটু
পড়াশোনা করলেও তো পারো??
শুভ্র ভীষণ লজ্জা পেল। সবকিছু বুঝতে পেরেছে। লজ্জায় মাথা নিচু করে আছে। চোখ তুলে তাকাতে পারছে না।
-থাক শুভ্র লজ্জা পেও না। যাও বাসায় গিয়ে দুধ খাও।
বাহিরে দাঁড়িয়ে কখনো দুধ খাবে না, দুধ খাবে ঘরের
ভিতরে। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো তোমার এই দুধের
গ্লাসের দিকে তাকিয়ে থাকে।
শুভ্র মাথা নিচু করে বাসায় চলে গেল। যাই মিসির আলীর বাসায় যাই। ব্যাটাকে আজ আমি উচিত শিক্ষা দিবই।
হাঁটতে হাঁটতে একটা মেয়ের সাথে দেখা। আরে এ মেয়েটাকে তো আমি ইনস্টাগ্রামে দেখেছি। ১৫ হাজার ফলোয়ার। যাই মেয়েকে একটু বিভ্রান্ত করি।
হিমুঃ- তুমি কি মারিয়া?
ফারজানাঃ-না আমি ফারজানা।
হিমুঃ-আচ্ছা ফারজানা তোমার মন কি অনেক বড়?
ফারজানাঃ-জানি না (কিছুটা বিরক্তি প্রকাশ)
হিমু- আচ্ছা তোমার ঠোঁটের নিচে যে তিলটা আছে, ঐটা নিশ্চয়ই তুমি নিউমার্কেট থেকে বানিয়েছো।অবশ্য এই কৃত্রিম তিলে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে।
ফারজানাঃ-আপনি জানলেন কি করে যে,এটা কৃত্রিম তিল?( কৌতুহল)
হিমুঃ- তোমার ইন্সটাগ্রামের ছবি দেখে বুঝেছি।
ফারজানাঃ- কিন্তু আমার এই তিল তো সামনাসামনি দেখলেই বোঝা যায় না যে, এটা নকল তিল।কিন্তু আপনি ইন্সটাগ্রামের ছবি দেখে কিভাবে বুঝলেন? (অবাক হয়ে)
হিমুঃ-তোমার WhatsApp নাম্বারটা দাও, ফোনে বলবো।
এখন যাই, একটু তাড়া আছে।
ফারজানা হিমুর চলে যাওয়া দেখছে আর কি যেন গুলিয়ে ফেলছে?
যেতে যেতে হিমু দেখলো একটা লোক গাড়ী থেকে নামছে। আরে এটা তো শফিক সাহেব। বিরাট বড়লোক কিন্তু অহংকারী। হিমু তাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দিয়েছি। কিন্তু শফিক সাহেব তাকে ফলোয়ার বানিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে।লোকটার মাথায় নাই চুল। Snapchat দিয়ে মাথায় চুল লাগিয়ে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে।যাই তাকেও একটু বিভ্রান্ত করি।
হিমুঃ- হ্যালো স্যার, আপনি কি আমাকে একটু লিফট
দেবেন?
শফিক সাহেবঃ-না দিব না।আমি ভিখারিদের লিফট দেই না।
হিমুঃ- শফিক সাহেব মনে রাখবেন, বড় লোকের ধন পিঁপড়ায় খায়।
শফিক সাহেব কিছুটা হকচকিয়ে উঠলো। প্রথমত লোকটা তার নাম জানলো কিভাবে? দ্বিতীয়তঃ সে কি করে জানলো, শফিক সাহেব কে পিপরায় কামড়িয়েছে। কাল রাতে পিঁপড়ার কামড়ে শফিক সাহেবের ঘুম ভেঙে যায়।
(চলবে)
পার্টঃ১
লেখকঃ ফারদিন আর. জয়
[বিঃদ্রঃ গল্পটা একটা রম্য গল্প। কিংবদন্তি কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ স্যারের হিমু ও মিসির আলির চরিত্র দুটিকে রসিকতার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আমি মোটেও চরিত্র দুটিকে ছোট করিনি। যদিও আপনাদের কাছে এই বিষয় নিয়ে খারাপ লাগে, তাহলে আমাকে বলবেন। আমি গল্পটা ডিলিট করে দিব।আপনাদের জন্যই গল্প লিখি।আপনারাই আমার ভুল ত্রুটি ধরে দিবেন। ভুলের জন্য আমাকে ক্ষমা-ও করে দিবেন। ধন্যবাদ ]
rajib haldar, Jamshed, Mr.twist, Mr kiddo, Mahmud, Akash, Alif1 and লেখাটি পছন্দ করেছে
Re: হিমু মিসির আলির সংঘর্ষ
Sat Jun 05, 2021 5:19 pm
@Fardin Joy প্রিয় লেখক, ধারাবাহিক গল্পের জন্য একটি আলাদা ক্যাটাগরি তৈরি করা হয়েছে। অনুগ্রহ করে আপনার গল্পটি আমাদের ধারাবাহিক ক্যাটাগরি থেকে পোস্ট করুন।
Hasibul hasan santo, Abul basar, Santa akter, Sk sagor, Sk imran, Raihan khan, Tanusri roi and লেখাটি পছন্দ করেছে
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum